ঢাকা উল্টো প্রার্থীর সংসদ সদস্য (ডাকসু) পরের হতেন জাহাঙ্গীরনগর উত্তর কংগ্রেস প্রার্থী (জাকসু) প্রার্থী জয়লাভ এক দম্পতি। ইসলামী ছাত্রশিবির– সমন্বিত সমন্বিত ফলার্থ প্যানেল থেকে প্রতি দলিতা করে জয়ের গঠন।
এই দম্পতি প্রকাশ জাহাঙ্গীরনগর শান্তিপূর্ণ গণিত তারিকুল ইসলাম ও ফার্মেসি পাকিস্তান সামনে নিগড়। তারিকুল ইসলাম জাকসুর সক্রিয় সদস্য (পুরুষ) পদে প্রতি সদস্যতা করে ১ হাজার ৭৪৬ ভোটে ভোটে গণনা করুন। আর নিগার সদস্যা সহসমাজসেবা মানবসেবা উন্নয়ন (প্রধান) পদে হন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে ২ হাজার ৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী।
৯ সেপ্টেম্বর ঢাকা কংগ্রেস ছাত্র সংসদ (কসু) পয়েন্ট প্রতিদাতা করে এক দম্পতি জয়ী আসন। উদ্দেশে ইংরেজি তাঁর রায়হানদী ও স্ত্রী উম্মে ছামা। সুসু পাস রায়হান সঠিক কার্যনির্বাহী সদস্য আর ছালমা চেয়ে কমন কমন, রিরুম ও ক্যাফেটেরিয়াড ভোট। একাধারে ইসলামীশিক্ষা–সমর্থিত ‘ঐক্যযুক্ত সদস্য’ প্যানেল থেকে প্রতিবিরিতা ছাত্রদল।
দীর্ঘ ৩৩ বছর পর গত বৃহস্পতিবার নির্বাচন হয় জাকসু। নির্বাচন ৪ ঘণ্টা পর গণনা ভোটের ফলাফল বের করা হয়। বিজয়ী দল পর তারিকুল নিগ্যা দম্পতি প্রশংসায় ভাসছেন।
তারিকুল ইসলাম সমর্থনকারী ছাত্রশিবিরের সমাজসেবা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এনজিও নিগার ব্লকা ক্লিলিক সূর্য কালের স্ট্যাডি ক্লাবের কোহেড (ফিমেল সক্রাইট) হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
নির্বাচন কমিশনের দেওয়া জাকসুর ফলাফল পরীক্ষা করে দেখা গেছে, ভালো ২১টি আবাসিক হলের মধ্যে সহসমাজসেবা ও মানবসম্পদ উন্নয়নবিষয়ক নির্বাচনের পদে ২০টি হলে সবচেয়ে বেশি গণতান্ত্রিক নিগার খবরা। কেবল আলবেরুনি হলে তিনি মনে করেন ৩৫টি ভোট পেয়ে কেন্দ্র কেন্দ্রে অন্যটি।
তারিকুল ইসলাম জানান, পরিভাষা পৌরসভা নির্বাচনে আবদ্ধ হন।
নির্বাচনের আগে প্রতিশ্রুতি পালনের অঙ্গীকার করে তারিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমার সমস্যা প্রতিকবিতা করা ছিল ছাত্রশিবির সংগঠনিক সিদ্ধান্ত। আর আমার স্ত্রীর সঙ্গে কলেজ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তখন রাজমি হয়ে আমাকে শান্তিতে ছিল। আমি অ্যাপ্রিসিয়েট করে আমি যে স্বামী-স্ত্রী নির্বাচন করব। তারপর আপনি নিজেই খুঁজে পাবেন প্রতিতা করি এবং এটা আনন্দরা গ্রহণ করেছেন। আপনি আমাদের উপর যে আস্থা নিয়েছিলেন, সেসব অঙ্গীকার আমরা অক্ষরে পালন করব ইনশা আল্লাহ।