মেহেরপুরের গাংনীতে ভাদ্র থেকে শুরু করে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জলাধারের কারণে পাঠদান বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
বড় মাঠ পানিমে পড়ার কারণে বড় বড় জয়ের খেলা চলছে। কিছু অংশে পানি দুই থেকে চার ফুট গভীর, যা মান জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি চলছে।
স্থানীয় অভিভাবক জানান, স্কুলে যাওয়ার সময় বাচ্চাদের ভেজামাপড় ও নোংরা পানির কারণে বিরোধিতা হতে হয়। ছোট জন্য এটি বিশেষ নয়। দলের সদস্য ও অভিভাবক জানান, বাম স্কুলের কারণে জলাবদ্ধতার খেলার সুযোগ নেই। স্কুলের ব্যবস্থা রাখা গণশৌচাগার থেকে নোংরা পানি জমে নিরাপত্তা মিলিত হচ্ছে, যা স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
শিক্ষকরা জানান, সাময়িক ব্যবস্থায় স্যালো ইঞ্জিন দিয়ে পানি কমানো হয়েছে, কিন্তু এটি একটি স্থায়ী সমাধান নয়। আলের প্রিপাল সাজেদুর রহমান স্বপন বলেন, “সরকারি কোন অনুদান এখন পর্যন্ত পাইনি।
উপজেলা মাধ্যম গায়ক শিক্ষা মনিরুল ইসলাম এবং প্রাথমিক শিক্ষা রাজ্যঃ আব্দুল আবদুল রৌদ নির্বাচন, তারা শিগগিরই ঊর্ধ্বতন ক্ষমতাকে ক্ষমতায়ন এবং নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা। নেওয়ার চেষ্টা। পাল্টাপাল্টি পাউডার (উইউএনও উপজেলা) আনোয়ার হোসেন বলেন, “জলহাতারা বিদ্যার্থী করছি।
শিক্ষক, একজন অভিভাবক দাবী করছেন, অবিলম্বে জলনিষ্কাশন ব্যবস্থা উত্থাপন, যাতে বৃষ্টির পানি খেলা ও খেলার খেলা জমে না থাকা এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষা ও কার্যকর শিক্ষাদানের পরিবেশ নিশ্চিত করা যায়।