স্থানীয়রা জানান, আলগীর হোসেন দুই বিয়ে করেছেন। তার প্রথম স্ত্রী ছিলেন সাবিনা ইয়াসমিন। এ ঘরে তাদের এক পুত্র সন্তান রয়েছে। এর পর তিনি দ্বিতীয় বিয়ে করেন। আজ মঙ্গলবার ভোরে তিনি দ্বিতীয় স্ত্রীর কাছ থেকে বিতাড়িত হয়ে প্রথম স্ত্রীর ঘরে এলে শুরু হয় ইয়াসমিনের সঙ্গে বাক-বিতণ্ডা। একপর্যায়ে ইয়াসমিন ঘরে থাকা দা দিয়ে তিনটি কোপ দেন স্বামী আলমগীরকে। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। স্বামীকে হত্যার পর সেখানেই দাঁড়িয়ে থাকেন ইয়াসমিন। পরে স্থানীয়রা বিষয়টি পুলিশকে জানালে তিনি তার স্বামীকে কুপিয়ে হত্যার কথা স্বীকার করে।
দাগনভুঞা থানার ওসি ওয়াহিদ পারভেজ কালের কণ্ঠকে জানান, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেছে। অভিযুক্ত স্ত্রীকে আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।