Thursday, September 18, 2025
Home » যশোরে পুলিশ সুপারের সঙ্গে সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতাদের মতবিনিময়

যশোরে পুলিশ সুপারের সঙ্গে সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতাদের মতবিনিময়

by mtv
0 comments

পূজা উদ্যেপনে নেপথ্যে ও বিষয়গুলোকে বৃন্দের ধরেন শব্দটি। প্রশাসনের সদস্যরা, ‘সুস্থ পুলিশ সুপাররক জাহান্নাম’ বলেন, ‘শারাদীয় দুর্গোৎসব উদযাপনে সার্বিক নিরাপত্তার খেলা নেওয়া হয়েছে। পুলিশ, আনসার ও স্বচ্ছাসেব দায়িত্ব পালন করবেন। পূজামণ্ডপে সি করে নিশ্চিত করতে হবে। অর্থ ক্রয় করা সম্ভব না হলে ভাড়া নিতে হবে। সভাও না হলে পদ্বতি বা সমাজের বিত্তবানদের সহায়তা সি অনেক বসতে হবে।

তিনি বলেন, ‘শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপদ বলয় থাকবে। এটি ধর্মীয় আচার পরিবেশের সমন্বয়ে রয়েছে। তবে কোনো অপরাধ সংঘটিত হলে এই ঘটনাটি প্রচার হবে। তাই সতর্ক করতে হবে। অপরাধ তথ্য পুলিশ তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেবে।

ডিজে পার্টি পুলিশ সুপার বলেন, ‘আমরা এটি জোর করে বন্ধ করতে চাই না। তবে আপনি আপনাকে পদক্ষেপ নিতে হবে। উঠতি পুরানো মেয়েরা মনে করে ডিজে মানেই হল, কিন্তু তা দুর্গোৎসবের সাথে নয়। তাই আপনারাই নিরুৎসাহিত করবেন।

যানজট নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপের কথা তিনি বলেন, ‘যশোর শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থা নতুন করে সাজানো হয়েছে। বাকী ৮টি থানা এলাকায় সীমিত পরিসরে ট্রাফিক টিকম কাজ করবে। স্বচ্ছাসেবকদের ছাড়া যানজট নিয়ন্ত্রণ কঠিন হবে।

banner

প্রতিমা বিসর্জনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাত ৭টার মধ্যে প্রতিমা বিসর্জন দিতে হবে। কোনো কারণে তা সম্ভব না হলে রাত ১০টার পর কোনো বিসর্জন দেওয়া যাবে না।

মতবিনিময় প্রার্থী উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার (অবউল বাসার, অতিরিক্ত) পুলিশ (ডিএসবি রুহুল আমিন, যশোর জেলা জেলা) দীপঙ্কর দাস রতন ও সাধারণ ত কুমার ঘোষ বিভিন্ন পূজা উদপন বৃহৎ নেত্রীন্দ।

জানা যায়, এ বছর যশোর জেলায় ৭০৫টি মন্দির ও মণ্ডপে শাদীয় দুর্গাপূজা হবে। এর মধ্যে সদর উপজেলা ১৬২টি, অভয়নগরে ১২৭টি, কেশবপুরে ৯৮টি, মণিরামপুরে ৯৬টি, বাঘারপাড়ায় ৯১টি, ঝিকরগাছায় ৫৪টি, চৌগাছায় ৪৮টি ও শার্শায় ২৯টি মন্দির রয়েছে। ২০২৪ জেলায় দুর্গাপূজা হয়েছিল ৬৫২টি মন্দিরে। আর ২০২৩ সালে ছিল ৭৩৩টি। গত বছর ৮১ মন্দিরে পূজা কম দেখায় ৫৩টি।

এ বছর এয়োশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সতর্কতা অব্যাহত রাখতে বিশেষ গুরুত্ব দিতে সরকারকে।

You may also like

Leave a Comment