Sunday, September 14, 2025
Home সারাবাংলা৭০% শিক্ষার্থীর হলে থাকার সুযোগ নেই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

৭০% শিক্ষার্থীর হলে থাকার সুযোগ নেই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

by mtv
0 comments
৭০% শিক্ষার্থীর হলে থাকার সুযোগ নেই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

গত দুই যুগে চট্টগ্রামে ২৪টি নতুন বিভাগ খোলা হয়েছে। বেড়াচ্ছে ১৪ হাজার বেশি। এই সময়ে আবাসিক হয়েছে ৫টি। যেখানে ব্যবস্থা রয়েছে (আবাসন) ২ হাজার ৬৩২ জন। ফলে ৭০ শতাংশ হলে থাকার সুযোগ না পান। গঠনে পরিণত হয় ক্যাপাসের আশপাশে অথবা ২২ বিবেচনা দূরের সিটি গ্রুপ।

নতুন খোলা হলে শিক্ষক ও নেতা-কর্মী সমাজ করা যায়। সযত্নে অর্থ লেনদেনের সুযোগ থাকে। শিক্ষক সমিতিতে দল ভারী করা যায়। সমস্যাহা, ইচ্ছামতো বিভাগ খোলার ফল হল আবাসনসংকট বাড়ে। মেসে ও কটেজে আপনাকে দেখা যাচ্ছে বাড়তি মূল্যের চাপে পেতে হবে। নিরাপত্তা নিয়েও শঙ্কা থাকে। সব সুবিধা ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণরা।

৩০ ও ৩১ আগস্ট গ্রুপের সাথে ক্যাপাস-সংলগ্ন জোবররা বাসিন্দাদের দুই দফা সংঘর্ষের পর আবাসনসংকটের নতুন করে আলোচনায় হাজির হন। এই দলে বৈধ নিয়ম দুই শতাধিক। কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। বাজারে মাথা ফেটেছে ই খবর। সংঘর্ষের পর আতঙ্কে জোবরা গ্রাম ছেড়ে চলে গেছে। অনেকগুলোকে মাত্র দুই মিনিট সময় বাসাতে অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ করেছেন।

আন্দোলনের পর গণতান্ত্রিক ছাত্র সংগ্রাম, ছাত্রদল, ওশিবির প্রতিবাদ সমাবেশ করে আবাসিক হল বাড়ানোর দাবি তুলেছে। তিনি ২ সেপ্টেম্বর রাত সিন্ডিকেট পার্টির জন্য তৈরি করেছেন, তারা ১০টি হল প্রতিবাদ করার জন্য। এর মধ্যে ছাত্রদের থাকবে ৫টি। হল ১০ তলা।

banner

তবে শিক্ষকেরা বলেছেন, সাধারণ ১০টি হল নির্মাণের প্রস্তাব বাস্তবে নয়। তাড়াহুড়ো না করে সব পার্টির সাথে কথা বলতে হবে।

উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার সমাধান তাঁর প্রথম আলোকে বলেন, ‘আবাসনসংকট রাতারাতি করা সম্ভব নয়। আমার হাতে ১০ আলাদিনের চেরাগ সিদ্ধান্তও এ তাৎক্ষণিক সমাধান আমি করতে পারব না।

বছর– বছর নতুন বিভাগ শিক্ষক-শিক্ষার্থী বাড়বার মাধ্যমে বিনামূল্যে কলেবর প্রচার করছে। তবে উল্লেখ করা ও গবেষণার গুণগত মান উন্নত করতে বলা হয়েছে, এমন কথা জোর দিয়ে বলতে পারছেন না এবং বর্তমান শিক্ষকের। বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়টি খবরের শিরোনাম হচ্ছে সংঘর্ষ, খুনোখনি, ঘটনাকে সামনে, পুলিশ দুর্নীতির মতো নেতিবাচকের কারণে।

You may also like

Leave a Comment